Sunday, August 23, 2015
Friday, August 21, 2015
কুড়িগ্রামে পঞ্চম শ্রেণীর এক স্কুল ছাত্রীর ধর্ষণের শিকার হয়ে সন্তান প্রসব!
কুড়িগ্রামের সদর হাসপাতালে ধর্ষণের শিকার পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রী সন্তান প্রসব করেছে। বুধবার শাহিদা খাতুন (১২) নামেরমেয়েটিকে প্রসব বেদনা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করে তার পরিবার। সেখানে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেয়। শাহিদা খাতুন খামার হাসনাবাদ খেফনীটারী গ্রামের শাহ আলমের কন্যা। সে গোবর্দ্ধনকুটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। এ ঘটনায় ধর্ষক প্রতিবেশি জাকিরুল ইসলামকে অভিযুক্ত করে একটি মামলা করেছে মেয়েটির বাবা। পুলিশ আসামী ধরতে না পারলেও আসামী ও তার পরিবার মেয়েটির বাবাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে। তাই ধর্ষিতা গর্ভবতী মেয়েটিকে নিয়ে দুই মাস ধরে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তার বাবা। হত্যার হুমকীতে হাসপাতালে পুলিশি নিরাপত্তায় সন্তানসহ চিকিৎসা নিচ্ছে মেয়েটি। মেয়েটির পরিবার সুত্র জানায়, প্রতিবেশি প্রভাবশালী মৃত আবুবকর সিদ্দিকের পুত্র জাকিরুল ইসলাম শাহিদা খাতুনকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করলে সে অন্তসত্বা হয়ে পড়ে। এক সময় পেট বাড়তে থাকলে শাহিদার পিতা শাহ আলম মেয়ের পেটে টিউমার হয়েছে ভেবে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। সেখানে পরীক্ষা-নিরিক্ষার পর তার পেটে বাচ্চা আছে বলে ডাক্তার জানায়। তখন পরিবারটি শাহিদা খাতুনের কাছে জানতে চাইলে সে জানায় জাকিরুল তাকে ভয় দেখিয়ে দীর্ঘ দিন ধর্ষন করে আসছিল। বাবা শাহ আলম জানান, আমি ঢাকায় রিক্সা চালাই। মেয়ের অসুস্থতার খবর পেয়ে গ্রামে এসে প্রতিবেশির সহযোগীতায় ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই।তখন ডাক্তার জানায়, আমার মেয়ের পেটে বাচ্চা আছে। শাহিদার মা উপজন বেগম মানসিক ভারসাম্যহীন। এই সুযোগে প্রতিবেশি জাকিরুল আমার মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। মামলা করার পর থেকে আসামী ও তার পরিবার আমাকে নানা ভাবে ভয়ভীতি দেখিয়ে আসছে। ভয়ে আমি অন্তস্বত্তা মেয়েকে
নিয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি। হাসপাতালে সন্তান প্রসব হয়েছে শুনে আবারো হুমকি দিচ্ছে। বাচ্চাটিকে মেরে ফেলার জন্য আমাকে ২ লক্ষ টাকা দেয়ার প্রস্তাবও দিয়েছে লোক মারফত।
মেয়েটির বড় বোন শাহারী খাতুন জানান, শাহিদার ঋতু¯্রাব শুরু হয়নি বলে তার পেট বাড়তে
থাকা ও হাতে পায়ে পানি জমা দেখেও আমরা গর্ভবতী হওয়ার বিষয়টি অনুমান করতে করিনি।
পেটে টিউমার থাকতে পারে ভেবে গ্রামবাসীর সহায়তায় তাকে চিকিৎসার জন্য ডাক্তারের কাছে নেয়া হয়।
সেখান ধরা পড়ে তার পেটে বাচ্চা। মামলা করে আমার পুরো পরিবার এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
আসামীপক্ষ বাচ্চাটিকে মেরে ফেলতে চাচ্ছে। এমন অবস্থায় আমরা দিশেহারা হয়ে পড়েছি।
এব্যাপারে হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক নজরুল ইসলাম জানান, হাসপাতালে যখন নিয়ে আসা হয়েছিল তখন বাচ্চা ও মায়ের অবস্থা সংকটাপন্ন ছিল। বয়স কম হওয়ায় শারিরিক গঠন সন্তান প্রসবের উপযুক্ত ছিল না। ডাক্তার-নার্সদের দক্ষতায় তাদের বাঁচানো গেছে। মেয়েটির শারিরিক অবস্থা এখনও নাজুক। তাকে সব ধরনের সহায়তা দেয়া হচ্ছে। মেয়েটির বাবা বাচ্চাটিকে হত্যার হুমকি পেয়ে নিরাপত্তার আবেদন করলে, স্থানীয় পুলিশকে জানিয়ে হাসপাতালে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নাগেশ্বরী থানা অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) খান মো. শাহ্রিয়ার বলেন, বিষয়টি খুবই অমানবিক। আসামি পলাতক থাকায় গ্রেফতার করা যায়নি। তবে চেষ্টা অব্যাহত আছে।
Monday, August 10, 2015
বরিশালে পুলিশের স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
Saturday, June 20, 2015
Monday, June 1, 2015
খেলতে গিয়ে জীবন নিয়ে টানা হেচড়া করছে এক বাচ্চার
যে সকল নারী কলেজ কিংবা চাকুরীতে যান তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঘোষনা

IMPORTANT ANNOUNCMENT: একা একা যে সকল নারী কলেজ কিংবা চাকুরীতে যান তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঘোষনা । ফাকা রাস্তায় যদি কোন ছোট শিশুকে ঠিকানা লেখা কাগজ হাতে নিয়ে একা দাড়িয়ে কাঁদতে দেখেন তবে শিশুটিকে তার ঐ ঠিকানায় না নিয়ে গিয়ে নিকটস্থ পুলিশ স্টেষনে নিয়ে যান । আজকাল এইটা চোর, ছিনতাইকারী কিংবা ধর্ষকদের নতুন পদ্ধতি মেয়েদের সর্বনাস করার । দয়া করে মেসেজটি সব মেয়েদের কাছে মেসেজ কিংবা শেয়ারের মাধ্যমে পৌছান, ছেলেদের কাছেও পৌছান তাদের বোনটি বেঁচে যেতে পারে । শেয়ার করতে লজ্জা পাবেননা প্লিজ । আপনাদের একটি শেয়ার একটি মেয়ের জীবন বাঁচাইতে পারে । এই মেসেজটি CNN ও NDTV দ্বারা পাবলিশ করা হয়েছে । যে কোন মূল্যে মেসেজটি সবার মাঝে শেয়ার করুন প্লিজ । একবার ভাবুন শেয়ারের মাধ্যমে আপনি হয়ত আপনার বোনকে বাচাইতেছেন, আপনার ভালবাসার মানুষটিকে, আপনার চাচাতো বোনকে, আপনার মা কিংবা বউ.... যে কারো জীবন ।
Saturday, May 30, 2015
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় ছাত্রীর আত্মহত্যা
কলাবাগানে বিস্ফোরণে এক পরিবারের ৭ জন দগ্ধ
Wednesday, May 27, 2015
Monday, May 25, 2015
ফাঁসির আগে রেহানার হৃদয় কাঁপানো চিঠি
Sunday, May 24, 2015
‘ধর্ষিতাকে’ হাসপাতালে রেখে দু’যুবক উধাও

ক্রাইম নিউজ 25ঃ শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে লিপি আক্তার (২৮) নামে এক যুবতীর লাশ ফেলে পালিয়ে গেছে দুই যুবক।
শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যুবতীর লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
পরে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি মডেল থানায় জানালে যুবতী সম্পর্কে খোঁজ খবর নিতে শুরু করেছে।
হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার আবুল কালাম জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. ওদুদ মোল্যার বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, বেলা আড়াইটার দিকে দুই যুবক অসুস্থ অবস্থায় যুবতীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এসময় ডাক্তার পরীক্ষ-নিরীক্ষা করে ওই যুবতীর বিষপাণে মৃত্যু হয়েছে বলে ঘোষণা করেন।
পরবর্তীতে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। এসময় যুবতীর সঙ্গে আসা দুই যুবক মর্গে লাশ ফেলে হঠাৎ করে উধাও হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে পুলিশ ধারণা করছে, ধর্ষণের পরে যুবতীকে জোর করে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হতে পারে।
যুবতীর পরিচয় শনাক্ত করে যুবকদের আটক করতে পুলিশি অভিযান চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাটি রহস্যজনক। দুই যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব।
ক্রাইম নিউজ 25ঃ শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে লিপি আক্তার (২৮) নামে এক যুবতীর লাশ ফেলে পালিয়ে গেছে দুই যুবক।
শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যুবতীর লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়।
পরে বরিশাল মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি মডেল থানায় জানালে যুবতী সম্পর্কে খোঁজ খবর নিতে শুরু করেছে।
হাসপাতালের ওয়ার্ড মাস্টার আবুল কালাম জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মো. ওদুদ মোল্যার বরাত দিয়ে জানিয়েছেন, বেলা আড়াইটার দিকে দুই যুবক অসুস্থ অবস্থায় যুবতীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। এসময় ডাক্তার পরীক্ষ-নিরীক্ষা করে ওই যুবতীর বিষপাণে মৃত্যু হয়েছে বলে ঘোষণা করেন।
পরবর্তীতে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়। এসময় যুবতীর সঙ্গে আসা দুই যুবক মর্গে লাশ ফেলে হঠাৎ করে উধাও হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে পুলিশ ধারণা করছে, ধর্ষণের পরে যুবতীকে জোর করে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হতে পারে।
যুবতীর পরিচয় শনাক্ত করে যুবকদের আটক করতে পুলিশি অভিযান চালানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. আসাদুজ্জামান নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাটি রহস্যজনক। দুই যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে প্রকৃত কারণ জানা সম্ভব।






