ক্রাইম নিউজ প্রতিনিধি : শনিবার সন্ধ্যা ও রাতে বগুড়ায় ঝড়ের তাণ্ডবে পৃথক ঘটনায় নারী ও শিশুসহ ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার রাধানগর গ্রামে ফান্না মিয়া (৩২) নামের এক ব্যক্তির মাথার ওপর গাছের ডাল ভেঙে পড়লে মারা যান।
ফান্না মিয়া ঝড়ের সময় ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় গাছের ডাল ভেঙে তার মাথায় পড়ে। এতে তার মাথা থেঁতলে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ফান্না মিয়ার বাবার নাম লুৎফর রহমান।
এদিকে ঝড়ে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থাকা ইট পড়ে একই উপজেলার বামনিয়ার আকন্দ গ্রামের পায়েল (১৩) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়। তার বাবার নাম বাবলু মিয়া।
ফান্না মিয়া ও পায়েলের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন শাজাহানপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল মান্নান।
এ দিকে সদর উপজেলার বউ বাজার এলাকায় ঝড়ের সময় দেয়াল ধসে হাসিরন বেগম (৩৫) নামের এক নারী ও অজ্ঞাত এক শিশু মারা গেছে। এ ছাড়াও একই উপজেলার পালশা গ্রামে পলাশ (১৫) নামের আরেক কিশোরেরও মৃত্যু হয়েছে। তার বাবার নাম-আয়নুল হক।
স্থানীয়রা জানান, ঝড়ের সময় দেয়াল ধসে হাসিরন ও ওই শিশু গুরুতর আহত হয়। পরে তাদেরকে স্থানীয় শারমিন ক্লিনিকে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যায়।
হাসিরন ও শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ক্লিনিকের ডাক্তার শাজাহান আলী। এ ছাড়া সারিয়াকান্দিতে সুজন নামের এক চা বিক্রেতা ঝড়ের কবলে পড়ে মারা যান।
এছাড়াও ধুনট উপজেলার জোর শিমুল গ্রামে টিনের আঘাতে আফজাল হোসেন নামে একজন মারা গেছেন। আফজাল ঝড়ের সময় একটি দোকারে পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
এ সময় আরেকটি দোকান ঘরের চালের টিন উড়ে এসে তার মাথায় আঘাত হানে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
এ ছাড়াও ঝড়ের সময় বিভিন্নভাবে সদর উপজেলার শাখারিয়া ইউনিয়নে ১০ ও শাজাহানপুর উপজেলায় কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। ঝড়ে ওই এলাকার প্রায় ৫০টি কাঁচা বাড়ি ধসে গেছে বলেও জানা যায়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রাশেদা বেগম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এদিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের দুই পাশে ঝড়ে গাছ উপড়ে পড়ে অবরোধ সৃষ্টি হওয়ায় ধীর গতিতে যান চলাচল করছে।
অন্যদিকে নাটোর-বগুড়া সড়কে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। ঝড়ে ফসেলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানা যায়।
বগুড়া শাজাহানপুর উপজেলার রাধানগর গ্রামে ফান্না মিয়া (৩২) নামের এক ব্যক্তির মাথার ওপর গাছের ডাল ভেঙে পড়লে মারা যান।
ফান্না মিয়া ঝড়ের সময় ঘরের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। এ সময় গাছের ডাল ভেঙে তার মাথায় পড়ে। এতে তার মাথা থেঁতলে যায় এবং ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ফান্না মিয়ার বাবার নাম লুৎফর রহমান।
এদিকে ঝড়ে নির্মাণাধীন ভবনের ছাদে থাকা ইট পড়ে একই উপজেলার বামনিয়ার আকন্দ গ্রামের পায়েল (১৩) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়। তার বাবার নাম বাবলু মিয়া।
ফান্না মিয়া ও পায়েলের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন শাজাহানপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল মান্নান।
এ দিকে সদর উপজেলার বউ বাজার এলাকায় ঝড়ের সময় দেয়াল ধসে হাসিরন বেগম (৩৫) নামের এক নারী ও অজ্ঞাত এক শিশু মারা গেছে। এ ছাড়াও একই উপজেলার পালশা গ্রামে পলাশ (১৫) নামের আরেক কিশোরেরও মৃত্যু হয়েছে। তার বাবার নাম-আয়নুল হক।
স্থানীয়রা জানান, ঝড়ের সময় দেয়াল ধসে হাসিরন ও ওই শিশু গুরুতর আহত হয়। পরে তাদেরকে স্থানীয় শারমিন ক্লিনিকে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তারা মারা যায়।
হাসিরন ও শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই ক্লিনিকের ডাক্তার শাজাহান আলী। এ ছাড়া সারিয়াকান্দিতে সুজন নামের এক চা বিক্রেতা ঝড়ের কবলে পড়ে মারা যান।
এছাড়াও ধুনট উপজেলার জোর শিমুল গ্রামে টিনের আঘাতে আফজাল হোসেন নামে একজন মারা গেছেন। আফজাল ঝড়ের সময় একটি দোকারে পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
এ সময় আরেকটি দোকান ঘরের চালের টিন উড়ে এসে তার মাথায় আঘাত হানে। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। স্থানীয় হাসপাতালে নেয়া হলে সেখানেই তার মৃত্যু হয়।
এ ছাড়াও ঝড়ের সময় বিভিন্নভাবে সদর উপজেলার শাখারিয়া ইউনিয়নে ১০ ও শাজাহানপুর উপজেলায় কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। ঝড়ে ওই এলাকার প্রায় ৫০টি কাঁচা বাড়ি ধসে গেছে বলেও জানা যায়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য রাশেদা বেগম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। এদিকে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের দুই পাশে ঝড়ে গাছ উপড়ে পড়ে অবরোধ সৃষ্টি হওয়ায় ধীর গতিতে যান চলাচল করছে।
অন্যদিকে নাটোর-বগুড়া সড়কে যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ রয়েছে। ঝড়ে ফসেলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানা যায়।
0 comments:
Post a Comment
Welcome