Tuesday, March 31, 2015

সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ায় ৫ম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা

সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ায় ৫ম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা

মঙ্গলবার মার্চ ৩১, ২০১৫, ০৫:৫৬ পিএম.

সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ায়  ৫ম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা
নাটোর প্রতিনিধি: নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামে সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ার জের ধরে বিপাশা (১১) নামে ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত বিপাশা লক্ষীপুর গ্রামের ফরিদ হোসেনের মেয়ে ও লক্ষীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী।

নিহতের সহপাঠী ও এলাকাবাসী জানায়, বিপাশার সঙ্গে একই ক্লাশের ছাত্র বড়াইগ্রাম রেজুর মোড়ের ব্যবসায়ী ফরহাদ হোসেনের ছেলে বাঁধনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। ২/৩ দিন আগে বিষয়টি জানাজানি হলে বাঁধনের বাবা ছেলেকে মারপিট করে তার স্কুলে আসা বন্ধ করে দেয়। এতে সে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে।

অন্যদিকে এ ঘটনায় পঞ্চম শেণির প্রেমিকা বিপাশা স্কুল থেকে বাড়িতে এসে বিষপান করে। পরে আবার সে স্কুলে গেলে মাঠে অচেতন হয়ে পড়ে যায়। এ সময় শিক্ষক ও স্থানীয়রা তাকে বড়াইগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিপাশা মারা যায়।  বিপাশার হাতে এসিড দিয়ে পুড়িয়ে ইংরেজীতে ‘বি’ লেখা রয়েছে।

এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানার ওসি (তদন্ত) বলেন, এ ব্যাপারে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে পোস্টমর্টেম ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ায় ৫ম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা

মঙ্গলবার মার্চ ৩১, ২০১৫, ০৫:৫৬ পিএম.


"সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ায় ৫ম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা
নাটোর প্রতিনিধি: নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামে সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ার জের ধরে বিপাশা (১১) নামে ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত বিপাশা লক্ষীপুর গ্রামের ফরিদ হোসেনের মেয়ে ও লক্ষীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী।

নিহতের সহপাঠী ও এলাকাবাসী জানায়, বিপাশার সঙ্গে একই ক্লাশের ছাত্র বড়াইগ্রাম রেজুর মোড়ের ব্যবসায়ী ফরহাদ হোসেনের ছেলে বাঁধনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। ২/৩ দিন আগে বিষয়টি জানাজানি হলে বাঁধনের বাবা ছেলেকে মারপিট করে তার স্কুলে আসা বন্ধ করে দেয়। এতে সে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে।

অন্যদিকে এ ঘটনায় পঞ্চম শেণির প্রেমিকা বিপাশা স্কুল থেকে বাড়িতে এসে বিষপান করে। পরে আবার সে স্কুলে গেলে মাঠে অচেতন হয়ে পড়ে যায়। এ সময় শিক্ষক ও স্থানীয়রা তাকে বড়াইগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিপাশা মারা যায়।  বিপাশার হাতে এসিড দিয়ে পুড়িয়ে ইংরেজীতে ‘বি’ লেখা রয়েছে।

এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানার ওসি (তদন্ত) বলেন, এ ব্যাপারে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে পোস্টমর্টেম ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
নাটোরের বড়াইগ্রামে সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ার বিপাশা (১১) নামের পঞ্চম শ্রেণীর এক ছাত্রী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। মৃত বিপাশা উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামের ফরিদ হোসেনের মেয়ে ও লক্ষীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রী। নিহতের সহপাঠি ও এলাকাবাসী জানায়, স্কুল ছাত্রী বিপাশার সঙ্গে একই শ্রেণীর ছাত্র বড়াইগ্রাম রেজুর মোড়ের ব্যবসায়ী ফরহাদ হোসেনের ছেলে বাধনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। কয়েক দিন আগে বিষয়টি জানাজানি হলে বাধনের বাবা ছেলেকে মারপিট করে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দেয়।
মঙ্গলবার বিপাশা স্কুলে গিয়ে সহপাঠি প্রেমিক বাধনের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় ক্ষোভে স্কুল থেকে বাড়িতে এসে বিষপান করে। বিষপান করে বিপাশা আবার স্কুলে গেলে স্কুল মাঠেই অচেতন হয়ে পড়ে যায়।
এ সময় শিক্ষক ও স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বড়াইগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়। মৃত বিপাশার হাতে এসিড দিয়ে পুড়িয়ে বাধনের নামের আদ্যাক্ষর ‘বি’ লেখা রয়েছে। এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানার ওসি (তদন্ত) বলেন, “এ ব্যাপারে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ময়না তদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।”
সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ায়  ৫ম শ্রেণির ছাত্রীর আত্মহত্যা

ক্রাইম ‍নিউজ প্রতিনিধি: নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলার লক্ষীপুর গ্রামে সহপাঠীর সঙ্গে প্রেমে বাধা দেয়ার জের ধরে বিপাশা (১১) নামে ৫ম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।  নিহত বিপাশা লক্ষীপুর গ্রামের ফরিদ হোসেনের মেয়ে ও লক্ষীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী।

নিহতের সহপাঠী ও এলাকাবাসী জানায়, বিপাশার সঙ্গে একই ক্লাশের ছাত্র বড়াইগ্রাম রেজুর মোড়ের ব্যবসায়ী ফরহাদ হোসেনের ছেলে বাঁধনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। ২/৩ দিন আগে বিষয়টি জানাজানি হলে বাঁধনের বাবা ছেলেকে মারপিট করে তার স্কুলে আসা বন্ধ করে দেয়। এতে সে মানসিকভাবে ভেঙ্গে পড়ে।
অন্যদিকে এ ঘটনায় পঞ্চম শেণির প্রেমিকা বিপাশা স্কুল থেকে বাড়িতে এসে বিষপান করে। পরে আবার সে স্কুলে গেলে মাঠে অচেতন হয়ে পড়ে যায়। এ সময় শিক্ষক ও স্থানীয়রা তাকে বড়াইগ্রাম হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিপাশা মারা যায়।  বিপাশার হাতে এসিড দিয়ে পুড়িয়ে ইংরেজীতে ‘বি’ লেখা রয়েছে।
এ ব্যাপারে বড়াইগ্রাম থানার ওসি (তদন্ত) বলেন, এ ব্যাপারে একটি ইউডি মামলা হয়েছে। অভিভাবকদের আবেদনের প্রেক্ষিতে পোস্টমর্টেম ছাড়াই লাশ দাফনের অনুমতি দেয়া হয়েছে।

0 comments:

Post a Comment

Welcome