Thursday, March 12, 2015

নির্যাতনের সাথে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে

নির্যাতনের সাথে জড়িত পুলিশ সদস্যদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে
নাঈম ইসলাম প্রতিনিধি ক্রাইম নিউজ : পুলিশ কর্মকর্তাদের বিচারের আওতামুক্ত রাখা সংক্রান্ত যে প্রস্তাব বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী সরকারকে দিয়েছে তা সরাসরি প্রত্যাখ্যান করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। এছাড়া যেসব পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নির্যাতনে জড়িত থাকার পর্যাপ্ত ও গ্রহণযোগ্য প্রমাণ রয়েছে তাদের বিচারের হাত থেকে রক্ষা না করতেও বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ সরকারকে ওই আহ্বানে বলেছে, নির্যাতনের সকল অভিযোগ ও প্রতিবেদন কোন ব্যতিক্রম ছাড়াই তদন্ত করার সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং জড়িতদের বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।
১০ই মার্চ অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলেছে।এতে বলা হয়, বাংলাদেশের একটি পত্রিকা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যে, পুলিশ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশি আইনের একটি ধারা বাতিলের প্রস্তাব করেছে।
ওই আইনে, যে কোন পরিস্থিতিতে জেলহাজতে কাউকে নির্যাতন অপরাধ হিসেবে গণ্য করে জড়িতদের শাস্তির বিধান রয়েছে। পুলিশ কর্তৃপক্ষ বিশেষ করে টর্চার অ্যান্ড কাস্টোডিয়াল ডেথ (প্রিভেনশন) অ্যাক্ট, ২০১৩ (নির্যাতন ও কারা হেফাজতে মৃত্যু প্রতিরোধ আইন)-এর পুনর্বিবেচনা চায়। নির্যাতনের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের পূর্বের আইনসমূহকে শক্তিশালী করেছে এ আইনটি।
পুলিশ কর্তৃপক্ষ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে ওই আইনের ১২ অনুচ্ছেদটি বিলুপ্তির প্রস্তাব করেছে।তারা র‌্যব, ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি), সেপশাল ব্রাঞ্চ, ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের মতো পুলিশের বিশেষ শাখাসমূহকেও ওই আইনের অধীনে বিচারের আওতামুক্ত রাখার প্রস্তাব করেছে।
বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রকৃতি বোঝাতে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও বাংলাদেশের অন্য মানবাধিকার সংস্থাগুলো পুলিশের দ্বারা বিভিন্ন নির্যাতনের ঘটনাসমূহ উদাহরণ হিসেবে সংরক্ষণ করে আসছে। কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন নির্যাতন বিচারের আওতামুক্ত রয়েছে। এমনকি এ ধরনের অনেক ঘটনায় যথেষ্ট প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও বিচারের উদ্যোগ নেয়া হয় না।
অ্যামনেস্টি বলেছে, এমনকি বর্তমান নির্যাতন ও কারা হেফাজতে মৃত্যু প্রতিরোধের আইনটি বলবৎ থাকা স্বত্ত্বেও, দেশজুড়ে বিস্তৃত আকারে সংঘটিত হতে থাকা বিভিন্ন নির্যাতনের ঘটনায় পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বিচারের মুখোমুখি হবার ঘটনা খুবই বিরল।

এ ধরনের নির্যাতনের শিকার বিভিন্ন ব্যক্তি অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালকে বলেছেন যে, পুলিশ স্টেশনের কর্মকর্তারা এ আইনের অধীনে নির্যাতনের অভিযোগ গ্রহণে খুবই অনাগ্রহী। কিন্তু যখন মানুষ প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে, সেসব ক্ষেত্রেই কেবল বিচারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

আজ রাত থেকে চলবে দূরপাল্লার বাস: কামাল

আজ রাত থেকে চলবে দূরপাল্লার বাস: কামাল
ক্রাইম নিউজ প্রতিনিধি : স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, আজ বৃহস্পতিবার রাত থেকে দূরপাল্লার সকল রুটে বাস চলবে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। এর আগে বাস মালিক সমিতির নেতাদের সঙ্গে তিনি বৈঠক করেন। বৈঠকে রাতে বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মালিকদের জানান, সড়কে নিরাপত্তা বাহিনীর টহলও অব্যাহত থাকবে। উল্লেখ্য, গত ৬ জানুয়ারি থেকে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের টানা অবরোধ ও হরতালের পর থেকে রাতে দেশের মহাসড়ক গুলোতে যাত্রীবাহী বাসে পেট্রলবোম হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এতে শতাধিক মানুষের প্রাণহানী হয়েছে। নাশকতা তীব্র আকার ধারণ করায় রাতে দূরপাল্লার বাস না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার ও বাস মালিক সমিতি।

Tuesday, March 10, 2015

মাগুরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

নাঈম ইসলাম, ক্রাইম নিউজ প্রতিনিধি: 

মাগুরা শহরে ভায়নার মোড়ে বিদ্যুতের কাজ করার সময় আজ মঙ্গলবার সকালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে রফিকুল ইসলাম(২৮) নামের এক বিদ্যুৎ শ্রমিক মারা গেছে। মাগুরা সদর হাসপাতাল ও মাগুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান, মৃত রফিকুল ইসলাম মাগুরা সদর উপজেলার মির্জাপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে।
আজ সকালে ভায়নার মোড়ে একটি ভবনে বিদ্যুতের কাজ করার সময় অসাবধান বসত বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে গুরুতর জখম হয়ে মাগুরা সদর হাসপাতালে সে ভর্তি হয় এবং কিছু সময় পরে মারা যায়। এব্যাপারে মাগুরা থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।

দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্রলবোমায় দগ্ধ অটোরিকশা চালকের মৃত্যু

দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্রলবোমায় দগ্ধ অটোরিকশা চালকের মৃত্যু
ক্রাইম নিউজ প্রতিনিধি :
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্রলবোমায় দগ্ধ অটোরিকশা চালক সাবের আহমেদ (২৮) মারা গেছেন। মঙ্গলবার সকাল পৌনে ৯টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
চমেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক মেশমা ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলের হরতাল-অবরোধে গত বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে হাটহাজারীর চারিয়া এলাকায় একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় পেট্রলবোমা ছোড়ে দুর্বৃত্তরা। এতে ট্যাক্সিচালক সাবের আহমেদ ও যাত্রী রণজিৎ দগ্ধ হন। পরদিন বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে রণজিৎ চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। মঙ্গলবার সকালে ট্যাক্সিচালকের মৃত্যু হয়।
চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) নাঈম হাসান জানিয়েছেন, পেট্রলবোমা ছোড়ার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় স্থানীয় দুই ছাত্রদল নেতা কামাল হোসেন ও ইকবাল হোসেনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার আদালতে স্বীকারুক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

উল্লাপাড়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে হত্যার দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড


উল্লাপাড়ায় মাদ্রাসা ছাত্রকে হত্যার দায়ে ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

ক্রাইম নিউজ প্রতিনিধি :
সিরাজগঞ্জে মাদ্রাসা ছাত্র হত্যা মামলার রায়ে ৪ জনের বিরুদ্ধে যাবজ্জীবন কারাদন্ড, ২০ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। দন্ডপ্রাপ্তরা হলো, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার উধুনিয়া ইউনিয়নের সুবৈদ্যমরিচ পশ্চিমপাড়ার আয়েন সরকারের ছেলে রাকিবুল ইসলাম (২২), একই এলাকার মৃত, জেবারত প্রামানিকের ছেলে আব্দুস সালাম (৪৫), ছোরহাব আলীর ছেলে জুয়েল (২৪) ও ইয়াছিন আলীর ছেলে জুব্বার (২২)।
সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (২য়) আদালতের বিচারক ফজলে খোকা শেখ মোহাম্মদ নাজির আজ মঙ্গলবার সকালে আসামীদের উপস্থিতিতে এ রায় প্রদান করেন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০০৯ সালের ১০ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে পাশ্ববর্তী রাকিবুল ইসলাম একই এলাকার আয়নাল হকের ছেলে ও স্থানীয় দাখিল মাদ্রাসার দাখিল পরীক্ষার্থী হাসমত আলীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর রাত ৭টার দিকে রাকিবুলের বাড়ির পাশের সরিষা ক্ষেত থেকে গলাকাটা অবস্থায় তাকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে প্রথমে সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতাল ও পরে ঢাকায় নিয়ে যায়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় পরের দিন রাত ৩টার দিকে সে মারা যায়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা বাদী হয়ে রাকিবুলসহ অজ্ঞাতনামা আসামী দিয়ে উল্লাপাড়ায় থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক আব্দুল বারিক তদন্ত শেষে ৬ জনের নামে আদালতে চার্জসিট দাখিল করেন। বিচারক সাক্ষ্য প্রমান শেষে ৪জনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষনা করেন। ২জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানিত না হওয়া তাদের খালাস প্রদান করা হয়। সরকার পক্ষে এ্যাডঃ শামসুল আলম ও আসামী পক্ষে এ্যাডঃ বিমল কুমার দাস মামলা পরিচালনা করেন।

Wednesday, March 4, 2015

আজ থেকে সৌদি যেতে নারীকর্মীদের নিবন্ধন শুরু

আজ থেকে সৌদি যেতে নারীকর্মীদের নিবন্ধন শুরু
বাংলাদেশে আজ থেকে শুরু হচ্ছে সৌদি যেতে নারীকর্মীদের নিবন্ধন।
অতীতেও অনেক নারীই সৌদি আরবে গিয়েছেন, তবে তাদের বেশির ভাগের অভিজ্ঞতাই খুব একটা সুখকর নয়। কিন্তু এরপরও যেসব নারীকর্মীরা সৌদি আরব যেতে আগ্রহী তারা কি এক্ষেত্রে ঝুঁকির বিষয়ে জানেন?
বিদেশে গিয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছে, এমন একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বাংলাদেশী অভিবাসী নারী শ্রমিক এসােসিয়েশনের সভাপতি লিলি জাহান বিবিসিকে বলছিলেন, তারা সবসময়ই জেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে তথ্য দিয়ে নারীদেরকে সহায়তা করছেন। কিন্তু সমগ্র বাংলাদেশে গুটি কয়েক সংগঠনের পক্ষে এই দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয় বলেই মনে করেন তিনি।
লিলি জাহানের মতে, সরকার যদি গণমাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞাপণ দিয়ে অভিবাসনের প্রক্রিয়া সম্পর্কে অবহিত করত, তাহলে এদেশ থেকে বিদেশে কাজ করতে যাওয়া নারীকর্মীদের ঝুঁকি অনেক কমত। তাই এধরণের পদক্ষেপ নেয়া উচিৎ বলে মত দেন তিনি। বিদেশে কাজে গিয়ে অনেক নারীই প্রতারিত হচ্ছেন বলে উল্লেখ করেন লিলি জাহান। মূলত ভাষাগত সমস্যাটিই এদেশের শ্রমিকের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায় বলে জানান তিনি। আর এজন্য যথাযথ প্রশিক্ষণের অভাবকেই দায়ী করেন লিলি জাহান। এদের অনেককেই ভিন্ন কাজের কথা বলে গৃহকর্মীর কাজে নিয়োগ দেয়া হয় এবং উল্লেখিত বেতনও ঠিকমত দেয়া হয়না বলে জানান তিনি।
তাই নিয়োগ পত্রে সঠিক তথ্য উল্লেখের ব্যাপারটিও গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বাংলাদেশী অভিবাসী নারী শ্রমিক এসােসিয়েশনের সভাপতি।

স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের সহজ উপায়

স্বাস্থ্যকর জীবন যাপনের সহজ উপায়
স্বাস্থ্যসম্মত জীবন ধারন মানে আপনার সমগ্র জীবনধারাকে ঢেলে সাজানো বোঝায় না। কখনও কখনও সহজ কিছু পরিবর্তন এনেও আপনি ফিরে আসতে পারেন স্বাস্থ্যকর জীবন ধারায় । এখানে আছে এমন কিছু টিপস যা অনুসরণ করে আপনিও একটি ভাল ও স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করতে পারেন ।
১। প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই অথবা তিন কি.মি.হাঁটুন। হাটার চাইতে আর কোনো ভালো ব্যয়াম নেই। এতে মন এবং শরীর সতেজ থাকবে ।

২। আপনার শরিরের প্রকৃতি অনুযায়ী ব্যয়াম করুন । হাঁটা ও অন্যান্য ব্যয়াম এর পাশাপাশি সম্ভব হলে প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট যোগ ব্যয়াম করুন ।

৩। প্রতিদিন অল্প অল্প করে কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করুন। দিনের শুরুতে লেবু ও মধু দিয়ে হালকা গরম পানি পান করুন।

৪। প্রত্যেক বারের খাবারে দুইটি সবজি এবং একটি ফল অর্ন্তভুক্ত করুন। সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন রোজা রাখুন এতে করে, শরীরে খাবারের সমতা বজায় থাকবে।

৫। প্রত্যেকবারের খাবারের শুরুতে কাঁচা সবজির সালাদ খান ও বিভিন্ন রকমের সব্জি দিয়ে হালকা নাস্তা তৈরী করুন। শুধুমাত্র টাটকা শাক সব্জি খাবেন। তৎক্ষনাত রান্না করা খাবার খাবেন, কখনই বাসি অথবা ফ্রিজের খাবার খাবেন না ।

৬। সপ্তাহে অন্তত একদিন দুপুর পর্যন্ত শুধুমাত্র ফল খান এবং তারপরে দিনের প্রথম খাবার খান।

৭। চুলের প্রতি বিশেষ খেয়াল রাখুন। কারণ চুল হলো সৌন্দর্যের অঙ্গ। সম্ভব হলে সপ্তাহে একদিন হার্বাল শ্যাম্প দিয়ে মাথা ধৌত করুন।

৮। ব্যস্ত থাকাটা শরীর ও মন দুইয়ের পক্ষেই ভালো। তাই কাজে যতটা সম্ভব ব্যস্ত থাকুন। আপনার রুচি ও ব্যক্তিত্ব অনুয়ায়ী পোশাক পরিধান করুন। শরীরের নিয়মিত যত্ন নিন। শরীরের সৌন্দর্য বজায় রাখুন।

৯। অতিমাত্রায় চা ও কফির অভ্যাস ত্যাগ করুন তার পরিবর্তে টাটকা ফলের রস খান ।

১০। খাবার থেকে সমস্ত ভাজা ও তেল জাতীয় খাবার ত্যাগ করুন । এছাড়াও খাবারের তালিকা থেকে উচ্চ চিনিযুক্ত খাবার যেমন- হালকা পানীয়, আইসক্রিম, ক্যান্ডি এবং কুকিজ বাদ দিন ।

১১। গাড়ি থাকলেও খুব বেশি গাড়ি চালাবেন না। বেশিরভাগ সময় হেঁটেই কাজ সারুন। এতে পায়ের মাংসপেশীর ব্যায়াম হবে। আপনি দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে পারবেন।

১২। রাতে শোয়ার আগে ঢিলেঢালা পোশাক পরুন। শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ রোম ছিদ্রের মধ্য দিয়ে শ্বসন প্রক্রিয়া চালায়। সে কারণে শোয়ার আগে ঢিলেঢালা পোশাক পরে ঘুমানো উচিত। -সূত্র: নিউজনিস।

সম্পাদনা: তাহমিনা শাম্মী।

বাবা-মা যেভাবে শিশুদের পথভ্রষ্ট করছে

বাবা-মা যেভাবে শিশুদের পথভ্রষ্ট করছে
একজন শিশুর জীবনে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হচ্ছে তার মা-বাবার সাথের সম্পর্ক। জীবনের প্রতিটি ধাপে তাদের সহায়তা একান্তই কাম্য। তাদের দেয়া আদর্শেই সন্তান লালিত-পালিত হয়। বাবা-মার দায়িত্বে অবহেলার কারনে ছেলেমেয়েরা পথভ্রষ্ট হচ্ছে। আপনার সন্তান কি সত্যি সত্যিই পথভ্রষ্ট হচ্ছে কিনা তা জানার উপায় জেনে নিন-
# আপনি না বলতে পারেন না:
আপনার সন্তানের যাবতীয় চাহিদা আপনি পূরণ করেন। কোন কিছু প্রয়োজন হোক আর না হোক সে চাওয়া মাত্রই আপনি তার সামনে সেই জিনিস হাজির করেন। আপনি কোন কিছুর ব্যাপারে তাদের মানা করতে পারেন না। তারা যে জিনিসগুলো চাইছে, তা কি তাদের জন্য ভালো না মন্দ আপনি তা যাচাই না করে তাদের সব আবদার মেনে নিচ্ছেন। এতে এটা তাদের একটি বদ-অভ্যাস এ রূপান্তরিত হবে। তারা মনে করবে, তাদের মনমত তারা যা খুশি করতে পারবেন। পরবর্তীতে তাদের কোন চাওয়া আপনি না করতে পারবেন না। যার ফলে তারা খুব সহজেই পথভ্রষ্ট হবে।

# আপনি তাদের অনেক খেলনা কিনে দেন:
আপনি তাদের প্রচুর পরিমাণে খেলনা ও উপহার সামগ্রী কিনে দেন। জন্মদিন বা কোন উপলক্ষ হিসেবে কিনে দিলে তা তেমন একটি সমস্যা নয় তবে সবসময় না দেয়াটাই ভালো। উপহার হিসেবে বড় বা দামী কোন উপহারই যে দিতে হবে তা কিন্তু নয়। মনে রাখবেন, আপনার ভালবাসা কোন মূল্য দিয়ে বুঝানো সম্ভব নয়। বেশি মূল্যের কথা চিন্তা না করে, তাদের কাজে আসবে এবং তারা যেটা দেখলে খুশি হবে তাদের সেই উপহারটি দিন। এতে তারা খুশিও হবে, তাদের মাঝে মূল্যবোধ জাগ্রত হবে।

# তারা সবকিছুতেই অসুখী:
তারা তাদের কাছে থাকা জিনিস নিয়ে সবসময়ই ঘ্যান ঘ্যান করে। তারা কোন কিছু নিয়েই খুশি হতে পারেন না। কিন্তু আপনি সব সময়ই চেষ্টা করেন তাদের খুশি করার জন্য। পৃথিবীর সব কিছু তাদের সামনে হাজির করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা আপনার কোন চেষ্টাকেই মন থেকে গ্রহণ করেন না। আপনার কাছে থেকে না শব্দটি তারা শুনতে চায় না। আপনার অবাধ্যতা করার জন্যও তারা প্রস্তুত থাকে।

এখনই সময়, তাদের এখন থেকেই সঠিক পথে নিয়ে আসুন। কারন সময়ের বেড়াজালে তাদের এই অবাধ্যতা তাদেরকে খারাপ পথে নিয়ে যেতে পারে।–সূত্র: টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া।

শীঘ্রই বিয়ে করছেন হরভজন সিংহ

শীঘ্রই বিয়ে করছেন হরভজন সিংহ
অবশেষে সাতপাকে বাঁধা পড়তে চলেছেন ক্রিকেটার হরভজন সিংহ । এমনটাই জানা গিয়েছে । খবরে প্রকাশ, চলতি মাসেই গাঁটছড়া বাঁধতে চলেছেন এই অফ-স্পিনার । পাত্রী, তাঁর দীর্ঘদিনের বান্ধবী তথা বলিউড অভিনেত্রী গীতা বসরা ।

যদিও, প্রকাশ্যে কখনই সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি দুজনেই । তবে, জাতীয় দলের হয়ে হরভজনের খেলা থাকলে, গীতাকে প্রায়ই স্টেডিয়ামে দেখা যেত । এদিকে পারিবারিক সূত্রে খবর, বিয়ের তোড়জোড় ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে । সম্ভবত, এই মাসের মাঝামাঝি বিয়ে অনুষ্ঠিত হবে ।

সহিংসতার মধ্যদিয়ে চলছে এসএসসি পরীক্ষা: শিক্ষামন্ত্রী


সহিংসতার মধ্যদিয়ে চলছে এসএসসি পরীক্ষা: শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা: শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, “যুদ্ধ ও সহিংসতার পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলছে এসএসসি পরীক্ষা। দেশে নৈরাজ্য থাকা সত্ত্বেওআমরা পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছি। নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যদিয়ে আমাদের এগোতে হচ্ছে।”
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সাভারের সেনা বাহিনী পরিচালিত আর্মি ইনস্টিটিউট অব বিজনেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
দেশে মোট শিক্ষার্থীর পরিমান উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, “দেশে মোট শিক্ষার্থীর পরিমাণ পাঁচ কোটি ৫২ লাখ। দেশ উন্নত দেশগুলোর সঙ্গে তাল মিলিয়ে যাচ্ছে। শিক্ষায় দেশ আর পিছিয়ে নেই। বর্তমানে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা শিক্ষাক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। প্রাথমিকে ৫১ভাগ মেয়ে ও ৪৯ ভাগ ছেলে রয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা পিছিয়ে নেই।”
এ সময় আরো বক্তব্য রাখেন, সাভার এরিয়া কমান্ডার ও ৯ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল ওয়াকার-উজ –জামান, ও আর্মি ইন্সটিটিউট অব বিজনেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পরিচালক এ কে এম শওকত হাসান।
এছাড়া সেনাবাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Tuesday, March 3, 2015

মায়েদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার আহবান প্রধানমন্ত্রীর

নাঈম ইসলাম ক্রাইম নিউজ ২৫ : সুস্থ জাতি গঠনে মায়েদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সবার প্রতি আহবান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে নিরাপদ মাতৃত্ব দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ আহবান জানান। পরিবারের নারী সদস্যদের সুস্বাস্থ্যের বিষয়ে সবাইকে আরও মনোযোগী হওয়ার আহবান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, গর্ভবতী মায়েরা সুস্থ না থাকলে জাতি সুস্থ শিশু পাবে না।তিনি বলেন, রক্ষণশীল পরিবারের মায়েরা হাসপাতালে যান না। আমি মনে করি, পুরুষ ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বললে ভাল ফল পাওয়া যাবে।

নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রায় সাত হাজার ডাক্তার, পাঁচ হাজার নার্স ও তিন হাজার মিডওয়াইফ নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরে বিভিন্ন পর্যায়ে ইতোমধ্যে প্রায় ৮ হাজার জনবল নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নার্স নিয়োগের বয়সসীমা বাড়িয়ে ৩৬ বছর করার কথাও জানান তিনি। সুচিকিৎসা ও সেবার মান বাড়াতে শিগগিরই আরো ৫ হাজার নার্স নিয়োগ দেয়া হবে। তিনি বলেন, ৬ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি এবং সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ডে কেয়ার সেন্টার করা হবে।

ফুলপুরে গলা কেটে মাছচাষীকে হত্যা

নাঈম ইসলাম ক্রাইম নিউজ ২৫ : ১৯ জুন: ময়মনসিংহের ফুলপুর উপজেলার তারাকান্দা থানার গালাগাঁও ইউনিয়নের গাবরগাতি গ্রামে মঙ্গলবার (১৮জুন) গভীররাতে দূর্বৃত্তরা গলা কেটে জাহিরুল ইসলামের পুত্র মাছ চাষী আঃ কাদিরকে (৪৫) হত্যা করেছে।

পুলিশ বুধবার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেন। এঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।পুলিশ ও কাদিরের পরিবার সূত্রে জানা যায়, ফিসারীর মাছ পাহাড়া দিতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। রাতে আর বাড়ি ফিরে আসেনি। আজ বুধবার সকালে ফিসারী থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে রাংসা নদীর তীরে গলাকাটা, হাত-পায়ের কবজি, রগ কাটা অবস্থায় কাদিরকে দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী পুলিশে খবর দেয়।নিহতের ছোট ভাই মজিবুর রহমান জানান, পূর্বশত্রুতার জের ধরে দুর্বৃত্তরা আমার ভাইকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। পুলিশ দুপুরে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। এঘটনায় জড়িত থাকা সন্দেহে পাশ্ববর্তী বাড়ির ময়জ উদ্দিনকে  (৬৫) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারাকান্দা থানার পুলিশ ইনচার্জ আব্দুল ওয়াদুদ জানান, এটি রহস্যজনক হত্যাকান্ড।

Monday, March 2, 2015

বিয়ের জন্য কোন জেলার ছেলেরা বর হিসেবে কেমন


বিয়ের জন্য কোন জেলার ছেলেরা বর হিসেবে কেমন
নাঈম ইসলাম, ক্রাইম নিউজ ২৫: বিয়ের আগে ছেলেরা অনেক টাংকি মারে। তবে বিয়ের পরে বউয়ের প্রেমে মশগুল থাকে। পরকীয়ার সম্ভাবনা কম। বেশিরভাগই পিতার ব্যবসা করতে পছন্দ করে। পড়ালেখার হার কম। খুবই মিশুক আর প্রচুর চালাক আর তারা কথায় বেশ পটু হয় তারা বেশি ভাগই বৌ বাউরা (ঢাকাইয়া শব্দ মানে হল বৌ পাগল)
বিক্রমপুর: তারা নিজেরা অনেক উচু জাতের মনে করে। তাই সমমর্যাদা সম্পন্ন মানুষ খুজতে হিমশিম খায়। তবে এই এলাকার মানুষ গুলো সহজ সরল। তারা ব্যবসা ভালো বুঝে এরা অন্য জেলার মেয়েদের চেয়ে ঢাকার স্থানীয় মেয়েদের সাথে আত্মীয়তায় আগ্রহী।
নারায়ণগঞ্জ: তারা খুবই রসিক মনের হয়ে থাকে। কিন্তু অন্যের জাঁকজমকের প্রতি হিংসা, কটুক্তি প্রকৃতই হয়ে থাকে বেশ। অন্য জেলার মেয়েদের চেয়ে স্থানীয় মেয়েদের সাথে আত্মীয়তায় আগ্রহী থাকে। একাধিক প্রেম করে থাকে
সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগন্জ: মানুষদের লেখাপড়া কম, সবাই লন্ডন যাওয়ার চিন্তা করে। হাতে কাঁচা টাকা বেশি। ধর্মভীরু, বউকে পর্দানশীল হিসাবে দেখতে ভালোবাসে। একটু অলস টাইপের। বোরকাওয়ালী মেয়ে বেশি পছন্দ করে।
চট্টগ্রাম: ছেলেরা মোটামোটি রক্ষণশীল। বেশিরভাগই ব্যবসায়ীর ছেলে। ব্যবসা করতেই পছন্দ করে। বউদের গয়না, শাড়ি কাপড় দিয়ে সব সময় খুশি রাখার চেষ্টা করে, ঈদ আসলে সেটা বুঝা যায়। যৌথ পরিবারে থাকতে পছন্দ করে। পরকীয়া দেখা যায় না। তবে এই জেলার মানুষদের সাথে আতিথিয়তাতে কেউ টেক্কা দিতে পারবে না।
বরিশাল: ছেলেরা বিয়ের আগে ভালোই টাংকিবাজ থাকে। বিয়েটা যদি বরিশালের কোনো মেয়ের সাথে হয়, তবে ভাজাভাজি সংসার। এই ছেলে যদি অন্য কোনো জেলার মেয়েকে বিয়ে করে, তবে মেয়ের এডজাস্ট করতে অনেক সময় লাগে। বিয়ের পাত্র হিসেবে অন্য জেলার মেয়েদের
কাছে বাংলাদেশে সবচেয়ে কম পছন্দের এ জেলার ছেলেরা। ফ্যামিলিগতভাবেই এ জেলার ছেলেদের সাথে মেয়ে বিয়ে দিতে অনেকেই অনাগ্রহী।
নোয়াখালি: এই এলাকা সম্পর্কে বেশি বলার নাই, সবাই জানে, নোয়াখালির ছেলেরা কেমন। স্বার্থপর... তবে নিজের বউয়ের জন্য সাত সাগর পাড়ি দিতে পারে। বেশ কর্মক্ষম, পরিশ্রমী। তাই
জীবনে উন্নতি অনিবার্য।
রাজশাহী: এখানকার ছেলেরা একটু ল্যুজ টাইপের হয়। তবে পড়ালেখায় ভালো। বিয়ের পরে শ্বশুর বাড়ীর সাথে সম্পর্ক ভালো থাকে।
রংপুর, দিনাজপুর: ছেলেরা সাদামনের ঠিকই কিন্তু কৃপন। অনেকেই স্মার্ট নয় বলে এদেরকে পছন্দ করতে চায়না। তবে বিয়ের পাত্র হিসেবে ছেলে হিসেবে এরা মন্দ না।
চাঁদপুর: চাঁদপুরে লোকের মাথায় প্যাচ জিলাপীর থেকেও বেশী। একটা সহজ জিনিসকেও জটিল করে চিন্তা করতে পছন্দ করে এই জেলার ছেলেরা। কিছুটা সন্দেহ বাতিক।
কুমিল্লা: মারাত্মক সন্দেহ প্রবণ, সবসময় বউকে চোখে চোখে রাখতে পছন্দ করে। ছেলেদের মধ্যে পরকীয়ার প্রবণতাও আছে। তবে ছেলেরা বিয়ের পরে শ্বশুরবাড়ীর সাথে সম্পর্ক ভালো রাখে।
ফরিদপুর: মানুষগুলা একটু কিপটা স্বভাবের। একবার এডজাস্ট হয়ে গেলে পরে সমস্যা হয় না।
গোপালগন্জ: এই জেলার ছেলেরা এক নারীতে সন্তুষ্ট নয়। প্রেম করেও একসাথে একাধিক মেয়ের সাথে। বিয়ের পরে পরকীয়ারও চান্স নিতে চায়।
খুলনা: এই জেলার ছেলেরা ভেড়া টাইপের, বউ সবসময় মাথায় ছড়ি গুড়ায়, বউয়ের প্রেমে পাগল থাকে সবসময়। তবে ব্যতিক্রমও আছে; যেমন: খুলনার ছেলেরা বউ মেরে নিজেদের পুরুষত্ব জাহির করে ... তাই সাবধান!
ময়মনসিংহ: এখানকার ছেলেরা মারাত্মক রোমান্টিক কিন্তু পরকীয়াও করতে চায়।
গাজীপুর: পড়ালেখা কম, শুধু জায়গাজমির হিসাব করতে বেশি পছন্দ করে। এক একজন অনেক পরিমাণ জায়গার মালিক। জায়গা বিক্রি করে, হোন্ডা কিনে, তাদের সব প্রভাব হলো পৈতৃকজমিকে নিয়ে। নিজে কিছু করার ইচ্ছে থাকে না।
টাঙাইল, সিরাজগ্জ: অনেক নদীভাঙা মানুষ আছে, যারা ঘর জামাই হতে বেশি পছন্দ করে। তবে মানুষগুলো ভালো, কিন্তু কিছু আছে টাকা ওয়ালা স্বশুর দেখে বিয়ে করে সম্পত্তির জন্য।
ঝালকাঠি, বরগুনা, পিরোজপুর: এইদিকের মানুষগুলো একটা বোকাসোকা টাইপের। কারো সাথে-পাচেও নাই। নিজেকে নিয়েই ব্যস্ত থাকতে পছন্দ করে তারপরও বিয়ের পাত্র হিসেবে অন্য জেলার মেয়েদের কাছে সবচেয়ে কম পছন্দের এসব জেলার ছেলেরা।
রাঙামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি এদের
মধ্যে অনেকেই আছে উপজাতি, এই সম্পর্কে আমার জানা নাই, যারা বাঙালী আছেন, তাদের অনেকেরই পূর্বপুরুষ বার্মা থেকে আগত। রুক্ষ স্বভাবের; বদমেজাজীও।
বগুড়া: ছেলেরা টাউট প্রকৃতির হয়। কিন্তু তাদের সবটুকু ভালোবাসা শুধু বউয়ের জন্যই থাকে।
হবিগঞ্জ: হবিগঞ্জের ছেলেরা অলস প্রকৃতির তবে মন ভাল, ভালবাসা পেলে ভালবাসার জন্য মরতে প্রস্তুত।
যশোর, চুয়াডাংগা: ছেলেরা চরম অলস (খালি ঘুমায়), একসাথে কয়েকটা প্রেম চালায়া যায়; মেয়ে পটাতে ওস্তাদ ... তবে ক্যারেকটার ভালো।

জেনে নিন কি-বোর্ডের একশটি শর্টকাট কমান্ড ?

জেনে নিন কি-বোর্ডের একশটি শর্টকাট


কম্পিউটারে মাউস দিয়ে ছোটখাট কাজ করাটা সাধারণ ব্যবহার‌ীদের জন্য খুবই আরামদায়ক। কিন্তু বড় ও জটিল সফটওয়্যারে কাজ করতে হলে দক্ষতা ও গতি বাড়াতে অবশ্যই কি-বোর্ড শর্টকাট জানতে হবে। অভ্যস্ত না হলেও চেষ্টা করে দেখুন, সাধারণ এমএস ওয়ার্ডে লেখালেখির সময়ও কিছু শর্টকাট জানা থাকলে কাজে গতি কতো বেড়ে যায়। এখানে এমন একশর বেশি শর্টকাটের একটি তালিকা দেয়া হলো:
Keyboard Shorcuts (Microsoft Windows)
1. CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text)
SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
15. CTRL+A (Select all)
16. F3 key (Search for a file or a folder)
17. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
18. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
19. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
20. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
21. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents opensimultaneou sly)
22. ALT+TAB (Switch between the open items)
23. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
24. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
25. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
26. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
27. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
28. CTRL+ESC (Display the Start menu)
29. ALT+Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu) Underlined letter in a command name on an open menu (Perform the corresponding command)
30. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
31. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
32. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
33. F5 key (Update the active window)
34. BACKSPACE (View the folder onelevel up in My Computer or Windows Explorer)
35. ESC (Cancel the current task)
36. SHIFT when you insert a CD-ROMinto the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)
Dialog Box – Keyboard Shortcuts
1. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
2. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
3. TAB (Move forward through the options)
4. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
5. ALT+Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
6. ENTER (Perform the command for the active option or button)
7. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
8. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
9. F1 key (Display Help)
10. F4 key (Display the items in the active list)
11. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)
Microsoft Natural Keyboard Shortcuts
1. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
2. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
3. Windows Logo+D (Display the desktop)
4. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
5. Windows Logo+SHIFT+M (Restorethe minimized windows)
6. Windows Logo+E (Open My Computer)
7. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
8. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
9. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
10. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
11. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
12. Windows Logo+U (Open Utility Manager)
13. Accessibility Keyboard Shortcuts
14. Right SHIFT for eight seconds (Switch FilterKeys either on or off)
15. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
16. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the MouseKeys either on or off)
17. SHIFT five times (Switch the StickyKeys either on or off)
18. NUM LOCK for five seconds (Switch the ToggleKeys either on or off)
19. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
20. Windows Explorer Keyboard Shortcuts
21. END (Display the bottom of the active window)
22. HOME (Display the top of the active window)
23. NUM LOCK+Asterisk sign (*) (Display all of the subfolders that are under the selected folder)
24. NUM LOCK+Plus sign (+) (Display the contents of the selected folder)
MMC COnsole Windows Shortcut keys
1. SHIFT+F10 (Display the Action shortcut menu for the selected item)
2. F1 key (Open the Help topic, if any, for the selected item)
3. F5 key (Update the content of all console windows)
4. CTRL+F10 (Maximize the active console window)
5. CTRL+F5 (Restore the active console window)
6. ALT+ENTER (Display the Properties dialog box, if any, for theselected item)
7. F2 key (Rename the selected item)
8. CTRL+F4 (Close the active console window. When a console has only one console window, this shortcut closes the console)
Remote Desktop Connection Navigation
1. CTRL+ALT+END (Open the Microsoft Windows NT Security dialog box)
2. ALT+PAGE UP (Switch between programs from left to right)
3. ALT+PAGE DOWN (Switch between programs from right to left)
4. ALT+INSERT (Cycle through the programs in most recently used order)
5. ALT+HOME (Display the Start menu)
6. CTRL+ALT+BREAK (Switch the client computer between a window and a full screen)
7. ALT+DELETE (Display the Windows menu)
8. CTRL+ALT+Minus sign (-) (Place a snapshot of the active window in the client on the Terminal server clipboard and provide the same functionality as pressing PRINT SCREEN on a local computer.)
9. CTRL+ALT+Plus sign (+) (Place asnapshot of the entire client window area on the Terminal server clipboardand provide the same functionality aspressing ALT+PRINT SCREEN on a local computer.)
Microsoft Internet Explorer Keyboard Shortcuts
1. CTRL+B (Open the Organize Favorites dialog box)
2. CTRL+E (Open the Search bar)
3. CTRL+F (Start the Find utility)
4. CTRL+H (Open the History bar)
5. CTRL+I (Open the Favorites bar)
6. CTRL+L (Open the Open dialog box)
7. CTRL+N (Start another instance of the browser with the same Web address)
8. CTRL+O (Open the Open dialog box,the same as CTRL+L)
9. CTRL+P (Open the Print dialog box)
10. CTRL+R (Update the current Web )

শিশুর প্রাক-শৈশব যত্ন ও বিকাশ


আজকের শিশু আগামী দিনের নাগরিক। একটি শিশু সঠিক ও সুন্দর ভাবে গড়ে উঠার উপর নির্ভর করে জাতির ভবিষ্যৎ। প্রারম্ভিক বিকাশের ক্ষেত্রে শিশুর বয়স ধরা হয় ভ্রুণ হতে ৮ বছর পর্যন্ত। আর জাতিসংঘের সংজ্ঞানুসারে ০ থেকে ১৮ বছর পর্যন্ত মানব সন্তানকে শিশু বলা হয়। শিশুর বৃদ্ধি বলতে একটি শিশুর শারীরিক ইতিবাচক পরিবর্তন অর্থাৎ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ - প্রত্যঙ্গ, মাংশ , হাড় ইত্যাদির বৃদ্ধি। শিশুর বুদ্ধির পুর্ণতা আবেগের প্রকাশ ও নিয়ন্ত্রণ করতে পারার দক্ষতা মানুষের সাথে পারষ্পিরিক ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া করার যোগ্যতা , ভাষা বা যোগাযোগ কার্যক্রমের দক্ষতা পেশী (সূক্ষ ও স্থুল) ব্যবহারের মাধ্যমে নৈপুন্যের সাথে কোন কাজ করার দক্ষতা ও নৈতিক বিষয়গুলি আতœস্থ এবং সে অনুযায়ী কাজ করার যোগ্যতা অজর্ন প্রাক শৈশব উন্নয়ন হচ্ছে শিশুর ভ্রুণ অবস্থা থেকে ৮ বছর পর্যন্ত সময়কালের সামগ্রীক উন্নয়ন ও বিকাশ যা তার পরবর্তী জীবনে বেচে থাকা শারীরিক মানসিক আবেগিত সামাজিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতাকে প্রভাবিত করে। সুতরাং শিশুর ভ্রুণ অবস্থা থেকে ৮ বছর পর্যন্ত পারিবারিক সামাজিক ও রাষ্ট্রিয় পর্যায়ে পরিকল্পিত ও সমন্বিত উন্নয়ন কার্যক্রমই এ কর্মসুচীর আওতাভুক্ত।যেমন:- স্বাস্থ্য পুষ্টি যতœ খেলাধুলা আদর øেহ লেখাপড়ার জন্য প্রস্তুুতি ইত্যাদি শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশের নানা ধরণ ক্স শিশুর শারীরিক বিকাশ ক্স শিশুর বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ ক্স শিশুর ভাষার বিকাশ ক্স শিশুর সামাজিক ও আবেগিক বিকাশ এবং শিশুর নৈতিক বিকাশ অনেক দার্শনিক গবেষকই বলেছেন একজন মানুষের নৈতিক চরিত্রের ভিত্তি কেমন হবে তা নির্ধানিত হয় শিশু কালেই।

পুরুষদের শারিরীক সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়


পুরুষদের শারিরীক সক্ষমতা বৃদ্ধির প্রাকৃতিক উপায়
অধিকাংশ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে। দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন ইচ্ছা যাচ্ছে ক্রমশ কমে। কাজেই যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে সচেতন হওয়া প্রয়োজন৷ জেনে নিতে পারেন কী করে এই চাহিদা ক্রমশ ক্ষয়মান হচ্ছে৷
হোম রেমেডি পুরুষের এই সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে৷ তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন ইচ্ছা ফিরে পায় তার উপায় বার করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের মধ্যে এই অসুবিধা সবেমাত্র দেখা দিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে হোম রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হোম রেমেডি দ্বারা চিকিৎসা করা যায় কিন্তু সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷
এবার আসুন জানা যাক যৌন অক্ষমতার প্রথম ধাপের চিকিৎসাতে দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার্য কি কি সামগ্রী কাজে লাগতে পারে বা তা ব্যবহারে কি উপকার হয়-
রসুন: যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুনকে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে৷ যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়্তই খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকি৷
আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷ এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও রসুন খুবই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু’ থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
পেঁয়াজ: কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসেবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কীভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখনো পর্যন্ত সঠিকভাবে জানা যায়নি৷
সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এটির নিয়্মিত ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
গাজর: দেড়শো গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

বুধবার গ্রেপ্তার হতে পারেন খালেদা

বুধবার গ্রেপ্তার হতে পারেন খালেদা
গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকলেও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কাল বুধবার দুর্নীতি মামলার ধার্য তারিখে আদালতে যাচ্ছেন না। তাঁর আইনজীবীসহ দলের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র থেকে এমন তথ্য জানা গেছে। আর সরকারি উচ্চপর্যায়ের একাধিক সূত্র বলছে, খালেদা জিয়া নিজে থেকে আদালতে না গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করতে পারে পুলিশ।
এর আগে জিয়া অরফানেজ ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় আদালতে হাজির না হওয়ায় গত ২৫ ফেব্রুয়ারি আদালত খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। একই সঙ্গে ৪ মার্চ পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন। গতকাল পর্যন্ত আদালতের পরোয়ানা সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ পায়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার লুৎফুল কবীর।
তবে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির চার দিন পর রোববার অন্য একটি মামলায় খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে তল্লাশি চালানোর যে পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তা ওই দিন রাতেই গুলশান থানায় পৌঁছেছে বলে লুৎফুল কবীর নিশ্চিত করেছেন।
সরকারি অন্য একাধিক সূত্র বলছে, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বুধবারের আগেই পুলিশের কাছে পৌঁছাবে বলে তারা আশা করছে।
এ অবস্থায় আগামীকাল জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়া আদালতে যাবেন কি না, জানতে চাইলে তাঁর অন্যতম আইনজীবী সানাউল্লাহ মিয়া গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, নিরাপত্তাজনিত কারণে খালেদা জিয়া এর আগে আদালতে যাননি। নিরাপত্তা নিশ্চিত না হলে এবারও তিনি যাবেন না। তা ছাড়া, যেহেতু খালেদা জিয়ার জামিন বাতিল করা হয়েছে, সেহেতু আদালতে হাজিরার প্রশ্নই আসে না।
তাহলে খালেদা জিয়ার অবস্থান কী হবে—এ প্রশ্নের জবাবে সানাউল্লাহ মিয়া বলেন, ‘তিনি যে রকম আছেন, সে রকমই থাকবেন।’
বিএনপির নেতাদের দাবি, খালেদা জিয়াকে তাঁর কার্যালয় থেকে বের করতে গত দুই মাসে সরকার একের পর এক নানা কৌশল নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এবং সর্বশেষ ওই কার্যালয়ে তল্লাশি চালানোর পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। তাঁদের আশঙ্কা, খালেদা জিয়াকে জোর করে আদালতে হাজির করে ওই কার্যালয়ে তল্লাশি চালাতে পারে পুলিশ। তল্লাশির নামে ওই কার্যালয়ে থাকা বিএনপির নেতা ও কর্মকর্তাদের বের করে কার্যালয়টি বন্ধ করে দিতে পারে, যাতে খালেদা জিয়া আদালত থেকে জামিন পেলেও ওই কার্যালয়ে আর ঢুকতে না পারেন।
এ ব্যাপারে বক্তব্য জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তবে গতকাল বিকেলে আওয়ামী লীগের এক যৌথ সভায় আদালতের পরোয়ানা অনুযায়ী খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়েছে। ধানমন্ডির কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভা শেষে সংবাদ ব্রিফিংয়ে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এ কথা জানান।
বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মী ও কর্মচারী ছাড়া সেখানে অবস্থানকারী অন্যদের প্রায় সবার বিরুদ্ধেই মামলা আছে। তাই তাঁরাও উদ্বেগের মধ্যে আছেন। তাঁরা নানাভাবে খোঁজ নেওয়ার চেষ্টা করছেন, কবে নাগাদ তল্লাশি চালানো হতে পারে। যদিও ওই কার্যালয়ে থাকা বিএনপির চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান গতকাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘চিন্তা বা উদ্বেগের কিছু নেই। আমাদের চিন্তার গুরুত্বও নেই। তল্লাশির পরোয়ানায় আমরা বিস্মিত।’
গত ৩ জানুয়ারি থেকে গুলশানের ৮৬ নম্বর সড়কে নিজের কার্যালয়ে অবস্থান করছেন খালেদা জিয়া। সাধারণত হরতাল-অবরোধে খালেদা জিয়া বের হন না। ৩ জানুয়ারি কার্যালয়ে ঢোকার পর এখন পর্যন্ত তিনি বের হননি। ওই দিন থেকে ওই কার্যালয়ে অবস্থান করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানা, খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পুলিশের সাবেক আইজি এম এ কাইয়ুম, প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দীন দিদার ও শায়রুল কবির খান। শেষ তিনজন ছাড়া বাকিদের গত ১৬ ফেব্রুয়ারি গুলশানে নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের নেতৃত্বাধীন মিছিলে ককটেল হামলার ঘটনায় করা মামলায় আসামি করা হয়েছে। আর, দিদার ও শায়রুল কবিরকে ২৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ীতে বাসে পেট্রলবোমা হামলার ঘটনায় করা মামলায় আসামি করা হয়েছে।
শাজাহান খানের মিছিলে ককটেল হামলার মামলায়ই আদালত থেকে খালেদা জিয়ার কার্যালয়ে তল্লাশির অনুমতি পেয়েছে পুলিশ। গতকাল রাত ১০টা পর্যন্ত পুলিশ কোনো তল্লাশি চালায়নি। সারা দিনে কার্যালয় এলাকায় বাড়তি কোনো নিরাপত্তার ব্যবস্থাও চোখে পড়েনি। যদিও রোববার রাতে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক প্রথম আলোকে বলেছিলেন, যখন প্রয়োজন মনে হবে, তখন ওই কার্যালয়ে তল্লাশি করা হবে।
গতকাল সকাল থেকে দেখা গেছে, ওই কার্যালয়ের মূল ফটকের সামনে চেয়ার-টেবিল নিয়ে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) কয়েকজন সদস্য বসে আছেন। কার্যালয়ের উত্তর পাশে অলস সময় কাটান পুলিশের কয়েকজন সদস্য। সারা দিনে দলের কোনো নেতা-কর্মী বা অন্য কাউকে ওই কার্যালয়মুখী হতে দেখা যায়নি।
কার্যালয়ের সামনে কিছুটা নিরাপত্তা থাকলেও গুলশানের ৭৯ নম্বর সড়কে খালেদা জিয়ার বাসভবনের (ফিরোজা) সামনে গতকাল কোনো নিরাপত্তাব্যবস্থা চোখে পড়েনি। আগে পুলিশের সাতজন সদস্য খালেদা জিয়ার বাসার সামনে নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছিলেন। রোববার রাতে তাঁদের সেখান থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়।

মেয়েদের ব্যাপারে ১৮টি জিনিস সব ছেলেরাই ভুল জানেন ও ভাবেন!


মেয়েদের ব্যাপারে ১৮টি জিনিস সব ছেলেরাই ভুল জানেন ও ভাবেন!
সব পুরুষই মনে করেন যে নারীকে তিনি সম্পূর্ণ বুঝে ফেলেছেন। বিশেষ করে নিজের প্রেমিকা ও স্ত্রী সম্পর্কে প্রত্যেক পুরুষই এমন কিছু ধারণা মনে পুষে রাখেন যা একান্তই ভুল। এই ব্যাপার গুলো নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি তো হয়ই, অনেকে অযথাই মেয়েদের ছোট করেন। কিন্তু সত্য কথাটা এই যে, নারীর মন বোঝা এত সহজ কোন বিষয় নয়! চলুন জেনে নিই এমন কিছু বিষয়, মেয়েদের ব্যাপারে যা প্রত্যেক পুরুষই ভুল জানেন ও ভাবেন।
১) কোন মেয়ে সুন্দর করে কথা বললেই পুরুষেরা ধরে নেন যে মেয়েটি তার সাথে প্রেম করতে আগ্রহী। এর চাইতে ভুল ধারণা আর হতেই পারে না। মেয়েরা কিন্তু খুব অপছন্দের মানুষের সাথেই দারুণ ভদ্র আচরণ করতে জানেন।
২) মেয়েদের বিরুদ্ধে দুর্নাম আছে যে তাঁরা বাড়াবাড়ি ইমোশোনাল। পুরুষেরা ভুলে যায় যে সকলের আবেগ প্রকাশের ধরণ এক হয় না। মেয়েদের আবেগ প্রকাশ পুরুষের চাইতে ভিন্ন বলেই তাঁকে নিয়ে ঠাট্টা করার কিছু নেই।
৩) একজন আত্মবিশ্বাসী ও মেজাজি স্বভাবের নারীকে সব পুরুষই "খারাপ" মনে করেন। পুরুষ আত্ম বিশ্বাসী ও মেজাজী হলে যদি খারাপ না হয়, নারী কেন হবে?
৪) নিজের কর্মক্ষেত্রে দারুণ সফল মেয়েদের খেতে বেশিরভাগ পুরুষ মনে করেন যে মেয়েটি সৌন্দর্য দেখিয়ে উপরে উঠেছেন। অথচ পুরুষেরা জানেনও না যে মেয়েদের অনেক বেশী পরিশ্রম করতে হয় পুরুষের সমান সফলতা অর্জন করতে।
৫) মেয়েরাও যে গেমার বা গ্রেম প্রিয় মানুষ হতে পারেন, এটা কোন পুরুষ মানতেই চান না। তাঁরা মনে করেন মেয়েটি এসব তার মন পেতে করছে বা শো অফ করছে।
৬) পুরুষেরা ভাবেন যে সব মেয়েরই প্রথম আগ্রহ শাড়ি, গহনা ও সাজগোজের প্রতি। এবং সব মেয়ে কেবল এটা নিয়েই থাকেন।
৭) মেয়েরা সাজলেই মনে করা হয় যে সেটা পুরুষদের দেখানোর জন্য। এটা আরও ভীষণ ভুল ধারণা। মেয়েরা সাধারণত নিজের জন্যই সাজেন।
৮) সম্পর্কে কমিটমেনট চাইলেই পুরুষেরা মনে করেন যে মেয়েটি এক্ষুনি বিয়ে করতে চায়। সম্পর্কে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হওয়া আর বিয়ের মাঝে যে আকাশ পাতাল পার্থক্য এটা পুরুষেরা বোঝেন না।
৯) সকল পুরুষই মনে করেন যে মেয়েরা বিয়ের জন্য মুখিয়ে থাকে। সব মেয়ের কাছেই বিয়েটাই জীবনের একমাত্র উদ্দেশ্য!
১০) আকর্ষণীয় পোশাক পরে কোন পুরুষের সামনে গেলেই তিনি ধরে নেন যে মেয়েটি যৌন মিলনে আগ্রহী!
১১) প্রেমিক বা স্বামীকে সময় না দিয়ে নিজের বন্ধুদের সাথে সময় কাটালে পুরুষেরা ধরেই নেন যে মেয়েটি উড়নচণ্ডী।
১২) ভালো চাকরি করলে বা খুব বিদুষী হলে মেয়েরা সংসারী হয় না, এটাও পুরুষদের মাঝে অনেককাল যাবত রয়ে যাওয়া ভুল ধারণা।
১৩) একজন নারীর অনেক বন্ধু থাকলে বেশিরভাগ পুরুষই তাঁকে চরিত্রহীন ধরে নেন।
১৪) নিজের চাইতে সফল সকল নারীকেই পুরুষেরা "খারাপ" অভিহিত করেন। এটা কেবলই আসলে পুরুষদের বাজে ইগোর প্রভাব।
১৫) কারো সন্তান বা বিয়ের আংটি বা এমন কোন কিছুর প্রশংসা করলেই প্রেমিক পুরুষ ধরে নেন যে প্রেমিকা তাঁকে কোন সিগনাল দিতে চাইছে।
১৬) "ক্যারিয়ার গুছিয়ে বিয়ে করবো"- নারীরা যদি এই কথা বলেন তো পুরুষ ধরেই নেন যে মেয়েটি তাঁকে ভালোবাসে না ও তাঁকে বিয়ে করতে আগ্রহী নয়।
১৭) মেয়েরা রোগা হতে চায় কেবল "সেক্সি" হওয়ার জন্য, এটাও অধিকাংশ পুরুষের ভুল ধারণা।
১৮) বেশিরভাগ পুরুষই মনে করেন যে নারীদের জীবন কেবল পুরুষের আশেপাশে, পুরুষের চিন্তা করতে করতেই কেটে যায়।

আন্তর্জাতিক কর্ণ পরিচর্যা দিবস আজ

আন্তর্জাতিক কর্ণ পরিচর্যা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক কর্ণ পরিচর্যা দিবস আজ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হবে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বধিরতার হার ৯০ শতাংশ হ্রাসের লক্ষ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সহযোগিতায় 'সাউন্ড হিয়ারিং কার্যক্রম ২০৩০' বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে সারাবিশ্বে প্রতি বছর ৩ মার্চ আন্তর্জাতিক কর্ণ পরিচর্যা দিবস পালন করা হয়।

কান পরিচর্যার মাধ্যমে বধিরতা সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করাই এ দিবসের মূল্য উদ্দেশ্য।

এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয়_ কানের শ্রবণ নিরাপদ করুন।

বাংলাদেশ থেকে এক লাখের বেশি শ্রমিক নেবে কাতার

বাংলাদেশ থেকে এক লাখের বেশি শ্রমিক নেবে কাতার
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতার বাংলাদেশ থেকে এক লাখের বেশি শ্রমিক নেবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন। খবর বিবিসি।
২০২২ সালের বিশ্বকাপকে সামনে রেখে দেশটি এখন ব্যাপক প্রস্তুতি শুরু করেছে। আর সেজন্যই দেশটির প্রয়োজন হবে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক, যার সুবিধা নিতে চাইছে বাংলাদেশ। কিন্তু দেশটিতে প্রবাসী শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও কাজের পরিবেশ নিয়ে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে দেশটির সরকারকে। গত দুই বছরে বিশ্বকাপের জন্য নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ৯৬৪ শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
এ প্রেক্ষাপটে কাতারে কর্মরত বাংলাদেশি সাংবাদিক সাইফুর রহমান এক সাক্ষাতকারে জানান বিশ্বকাপ উপলক্ষে প্রচুর অবকাঠামো নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে স্টেডিয়াম, বিশ্বকাপ ভিলেজ বা হোটেল। তিনি জানান ২০১৬ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ব্যাপক নির্মাণ কাজ চলবে সেখানে আর আগামী বছর থেকেই কাজের তোড়জোড় দেখা যাবে। বাংলাদেশী শ্রমিকের চাহিদার কারণ হলো অল্প পারিশ্রমিকে বেশি কাজ করার সুনাম রয়েছে বাংলাদেশীদের। অন্য দেশের শ্রমিকের কাছ থেকে যেটা পাওয়া যায়না। সেজন্য চাহিদাও রয়েছে। তিনি বলেন বাংলাদেশী শ্রমিক না নিয়ে বিকল্প নেই। বাংলাদেশী শ্রমিক ছয়শ থেকে আটশ দিরহাম পায় যদিও পাশাপাশি অনেকে থাকা খাওয়ার সুযোগ পায়। কিন্তু ভারতীয় ও পাকিস্তানী শ্রমিকদের জন্য আরও বেশি পারিশ্রমিক দিতে হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশী শ্রমিকদের এবার খুব কম খরচে কাতার পাঠানোর কথা বলা হয়েছে যেটি শ্রমিকদের কাতারে যেতে আরও সুবিধা করে দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ সম্পর্কে জানতে চাইলে মি. রহমান বলেন নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্যগত বিষয়ের দিকে এবার কাতার মনোযোগ দেবে কারণ বিশ্বকাপ প্রস্তুতির কারণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃষ্টি থাকবে দেশটির উপর। ইতোমধ্যেই তারা কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। শ্রমিকদের কিভাবে নেয়া হচ্ছে, লেবার ক্যাম্প মনিটর সহ বিভিন্ন পদক্ষেপ ইতোমধ্যেই নেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
প্রসঙ্গত কাতার সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কর্মস্থলে শ্রমিকদের কাজের পরিবেশ নিয়ে সমস্যার অভিযোগ প্রায়শই গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়ে থাকে।