১. জিনিসের সংরক্ষনের জন্য উৎসাহিত করুন:
প্রতিটি জিনিস যেন যত্নের সাথে ব্যাবহার করে সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। কোন কিছুই যেন সে অপচয় না করে সেদিকে খেয়াল রাখুন।আপনার সন্তান যখন যেটা আবদার করছে, প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও আপনি যদি তাকে তা কিনে বা এনে দেন। এতে তার উপর খারাপ প্রভাব পরতে পারে। তাই অপ্রয়োজনীয় আবদারগুলো সাথে সাথেই পুরন করা থেকে বিরত থাকুন।এতে সে প্রয়োজনীও ও অপ্রয়োজনীয় জিনিসের পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
২. ভাইবোন সাথে শেয়ার করার অনুপ্রেরনা দান করুন:
শিশুরা উদাহরন থেকে শিখে, তাই আপনি আপনার জীবনসঙ্গী ও ছোটবড় সকলের সাথে শেয়ার করলে তারা সেটা দেখে অনুপ্রানিত হবে এবং তারা তাদের ভাইবোনের সাথে শেয়ার করতে আরো উৎসাহিত হবে। যদি আপনার সন্তানরা একই বয়স বন্ধনী মধ্যে থাকে তাহলে আপনি এমন খেলনা ক্রয় করতে পারেন যেটা তারা একে অপরের সাথে শেয়ার করতে পারে।
৩. তাদের পকেট খরচ দিন:
বাচ্চাদের হাতে নিজের খরচের দায়িত্ব দিলে তাদের খরচের ব্যাপারে ধারনা হবে। এতে তাদের অভিজ্ঞতা বাড়বে। আপনার শিশুর বয়স ১০ বছর পূর্ণ হলেই সপ্তাহব্যাপীর হাত খরচ তার হাতে দিন।কত টাকা দিবেন তা তার সাথে আলচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নিন। বিদ্যুৎ বিল যদি মাসে ৩০০০ টাকা আসে তাহলে সেই বিলের হিসেবে কিছু টাকা তাদের হাতখরচে দিন।তাদের বলুন বিদ্যুৎ বিল বেশি আসলে তাদের হাতখরচের টাকা কমানো হবে আর কম আসলে হাতখরচের টাকা বেশি দেয়া হবে। এতে তারা বিদ্যুতের অপচয় করা থেকে বিরত থাকবে।
৪. প্রয়োজনীতা বনাম লাক্সারি:
আপনার সন্তানকে এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য বুঝাতে হবে। বছরের সাথে সাথে আপনাকে এই ব্যাপারে তাকে আশ্বস্ত করতে হবে।প্রয়োজনীয়তা যেমন পুরন করা জরুরি, ঠিক তেমনি লাক্সারি কিছু জিনিসের প্রয়োজনও রয়েছে। আপনার সন্তানেরা যদি হাতখরচের পরিমান বাড়াতে চায় তাহলে তার সাথে চেঁচামেচি না করে তাকে ভালভাবে বুঝান। এতে তারা খুব সহজেই বুঝতে পারবে আর আপনার সাথে তাদের সম্পর্ক আরও উন্নত হবে।
৫. একটি ব্যয়ের ডায়েরি লিখুন:
ভাতা বৃদ্ধির সাথে সাথে খরচও বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনার শিশুকে বলুন খরচের জন্য একটি খাতা তৈরি করতে।এতে মাসব্যাপী তার খরচ সম্পর্কে একটি ধারনা হবে। তাদের জমানোর একটি আগ্রহ সৃষ্টি হবে। তারা তাদের খরচ সম্পর্কে সচেতন হবে।–সূত্র: টাইম্স অফ ইন্ডিয়া্ ।
শিশুরা উদাহরন থেকে শিখে, তাই আপনি আপনার জীবনসঙ্গী ও ছোটবড় সকলের সাথে শেয়ার করলে তারা সেটা দেখে অনুপ্রানিত হবে এবং তারা তাদের ভাইবোনের সাথে শেয়ার করতে আরো উৎসাহিত হবে। যদি আপনার সন্তানরা একই বয়স বন্ধনী মধ্যে থাকে তাহলে আপনি এমন খেলনা ক্রয় করতে পারেন যেটা তারা একে অপরের সাথে শেয়ার করতে পারে।
৩. তাদের পকেট খরচ দিন:
বাচ্চাদের হাতে নিজের খরচের দায়িত্ব দিলে তাদের খরচের ব্যাপারে ধারনা হবে। এতে তাদের অভিজ্ঞতা বাড়বে। আপনার শিশুর বয়স ১০ বছর পূর্ণ হলেই সপ্তাহব্যাপীর হাত খরচ তার হাতে দিন।কত টাকা দিবেন তা তার সাথে আলচনা সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নিন। বিদ্যুৎ বিল যদি মাসে ৩০০০ টাকা আসে তাহলে সেই বিলের হিসেবে কিছু টাকা তাদের হাতখরচে দিন।তাদের বলুন বিদ্যুৎ বিল বেশি আসলে তাদের হাতখরচের টাকা কমানো হবে আর কম আসলে হাতখরচের টাকা বেশি দেয়া হবে। এতে তারা বিদ্যুতের অপচয় করা থেকে বিরত থাকবে।
৪. প্রয়োজনীতা বনাম লাক্সারি:
আপনার সন্তানকে এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য বুঝাতে হবে। বছরের সাথে সাথে আপনাকে এই ব্যাপারে তাকে আশ্বস্ত করতে হবে।প্রয়োজনীয়তা যেমন পুরন করা জরুরি, ঠিক তেমনি লাক্সারি কিছু জিনিসের প্রয়োজনও রয়েছে। আপনার সন্তানেরা যদি হাতখরচের পরিমান বাড়াতে চায় তাহলে তার সাথে চেঁচামেচি না করে তাকে ভালভাবে বুঝান। এতে তারা খুব সহজেই বুঝতে পারবে আর আপনার সাথে তাদের সম্পর্ক আরও উন্নত হবে।
৫. একটি ব্যয়ের ডায়েরি লিখুন:
ভাতা বৃদ্ধির সাথে সাথে খরচও বৃদ্ধি পাবে। তাই আপনার শিশুকে বলুন খরচের জন্য একটি খাতা তৈরি করতে।এতে মাসব্যাপী তার খরচ সম্পর্কে একটি ধারনা হবে। তাদের জমানোর একটি আগ্রহ সৃষ্টি হবে। তারা তাদের খরচ সম্পর্কে সচেতন হবে।–সূত্র: টাইম্স অফ ইন্ডিয়া্ ।
0 comments:
Post a Comment
Welcome