বাগেরহাটের মংলায় বাবার ওপর অভিমান করে মোঃ জুয়েল হোসেন খান (২৩) নামে
এক কলেজছাত্র গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। সোমবার গভির
রাতে মংলা পৌরসভার টিএ ফারুক স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে ওই কলেজছাত্র শরীরে
আগুন ধরিয়ে দেয়। পরে স্থানীয় লোকজন তা দেখতে পেয়ে ছুটে এসে তার শরীরের আগুন
নিভিয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সেখানে অবস্থার অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে মঙ্গলবার
ভোরে তার মৃত্যু হয়। নিহত জুয়েল হোসেন স্থানীয় মংলা টেকনিক্যাল কলেজের
ডিগ্রি পাস কোর্সের শিক্ষার্থী এবং মংলা পৌরসভার মোর্শেদ সড়ক এলাকার মহিদুল
খানের ছেলে।
মহিদুল খান বলেন, ‘আমার ছেলে চার বছর আগে কাউকে না জানিয়ে এলাকার একটি মেয়েকে বিয়ে করে। ওই বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তার সঙ্গে আমার মাঝে মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হতো। সোমবার রাতে একই বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। এরপর সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর স্থানীয় লোকজনের ডাক-চিৎকারে ছুটে গিয়ে দেখি আমার ছেলের সারা শরীরে আগুন জ্বলছে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। ভোরের দিকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় রেফার্ড করেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। আমার ওপর অভিমান করে সে তার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মংলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুর এলাহি খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মহিদুল খান বলেন, ‘আমার ছেলে চার বছর আগে কাউকে না জানিয়ে এলাকার একটি মেয়েকে বিয়ে করে। ওই বিয়ে মেনে না নেওয়ায় তার সঙ্গে আমার মাঝে মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হতো। সোমবার রাতে একই বিষয় নিয়ে তার সঙ্গে আমার কথা কাটাকাটি হয়। এরপর সে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর স্থানীয় লোকজনের ডাক-চিৎকারে ছুটে গিয়ে দেখি আমার ছেলের সারা শরীরে আগুন জ্বলছে। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করি। ভোরের দিকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় রেফার্ড করেন। ঢাকায় নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। আমার ওপর অভিমান করে সে তার শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মংলা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মঞ্জুর এলাহি খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
0 comments:
Post a Comment
Welcome