১. মা আপনাকে জন্ম দিয়েছেন:
আপনার মা আপনাকে জন্মদানের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আপনাকে ভালোবাসা ও সমর্থন দিয়ে লালন-পালন করার দায়িত্ব তিনি স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছেন।
২. যখনই প্রয়োজন তাকে কাছে পাবেন:
আপনি যখনই ভীত হবেন, যখন একাকীত্ব আপনাকে ঘিরে ধরবে, সবসময় আপনার পাশে তার উপস্থিতি পেয়ে যাবেন। সে কখনই আপনাকে হারাতে দিবে না।
৩. সে আপনার সিকিউরিটির ব্যবস্থা করেন:
আপনার কোথাও কোন সমস্যা না হোক, এর জন্য আপনার সম্পূর্ণ নিরাপত্তার দিকে তার নজর থাকে। আপনার যত্নের কোন ত্রুটি সে রাখে না।
৪. সে নিঃস্বার্থ:
মা তার সন্তানের জন্য সব কিছু ত্যাগ করতে প্রস্তুত। সে নিজের চাহিদার কথা চিন্তা না করে, প্রথমে সন্তানের চাহিদা পুরন করে।
৫. সে সবসময় আপনাকে ভালবাসে:
আমাদের জীবনে অনেক কঠিন কঠিন সময় আসে। যখন আমরা নিজেকেই ঘৃণা করি। কোথাও কোন কিছু ভাল লাগে না। সবকিছু যখন তিক্ষতায় ভোরে ওঠে, তখনও মা আমাদের হাত ছাড়ে না। সে প্রতি মুহূর্তে আপনাকে সাহস প্রদান করে। নিজের ওপর ভরসা রাখার আশ্বাস প্রদান করেন। তার ভালবাসা কখনই কমে না।
৬. সে শোনে:
আপনি কিছু বলতে চাইলে সে অবশ্যই আপনাকে সময় প্রদান করেন। যখন কান্নার জন্য কারও কাঁধের প্রয়োজন হয়, তখন মায়ের কাঁধ সব থেকে উত্তম।
৭. কঠোরতা:
তার মাঝে যে কঠোরতা রয়েছে তা শুধু আপনাকে সঠিক পথ এ রাখার জন্য। পরবর্তীতে যখন আপনি পিছন ফিরে তাকাবেন তখন বুঝতে পারবেন যে আপনি এই কঠোরতার কারনে কত বেশী লাভবান হয়েছেন।
৮. জ্ঞান:
মা যে জ্ঞানগুলো সন্তানদের দিয়ে থাকে, এই জ্ঞান আর কারও কাছ থেকে শেখা সম্ভব নয়। আচার-আচরণ, ভাল-মন্দের পার্থক্য এসব কোন বই-খাতা তে দেয়া থাকে না। এগুলো ছোটকাল থেকে মা শিখিয়ে থাকেন।
মা, তার সন্তানের জন্য কি কি করেন এর হিসাব সারাজীবন বসে করলেও শেষ হবে না। আমাদের সকলের উচিৎ ‘মা’ কে শ্রদ্ধা করা। তার সকল কথা মেনে চলা। তার মনে কষ্ট না দেয়া।
0 comments:
Post a Comment
Welcome