প্রতিনিধি ক্রাইম নিউজ : দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার পঞ্চম শ্রেণি পড়ুয়া এক শিশুকে বিয়ে করতে
এসে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে জুতা, টুপি ফেলে বর জাহাঙ্গীর আলম (২০)
দৌড়ে পালিয়েছেন। উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাজীপাড়া গ্রামে গতকাল সোমবার
রাতে এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ বিয়ের আসর থেকে বরের তিন ভগ্নিপতিকে আটক করেছে। পরে মুচলেকা নিয়ে রাতেই তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
বরের ভগ্নিপতি নজরুল ইসলাম বলেন, তাঁদের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার রাধানগর গ্রামে। তাঁর শ্যালক জাহাঙ্গীরের সঙ্গে পার্বতীপুরের কাজীপাড়া গ্রামের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক মেয়ের (১২) বিয়ে ঠিক হয়। সন্ধ্যার পর বরসহ তাঁরা মোট ছয়জন বরযাত্রী মেয়ের বাড়িতে আসেন। কিন্তু কে বা কাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে বিয়ে পড়ানোর আগ মুহূর্তে পুলিশ এসে উপস্থিত হয়। হঠাৎ পুলিশ দেখে ভড়কে গিয়ে বর দৌড়ে পালান।
পার্বতীপুর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আবদুর রাজ্জাক বলেন, পুলিশ দেখে বর, বরের বাবা এবং মেয়ের বাবা পালিয়ে যান। তবে বরের তিন ভগ্নিপতিকে আটক করা হয়। শ্যালকের সঙ্গে কোনো শিশুকন্যার বাল্যবিবাহ হতে দেবেন না মর্মে লিখিত মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে মেয়ের বাড়ির অন্য লোকজনকেও একই আইনি বিধান জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
পুলিশ বিয়ের আসর থেকে বরের তিন ভগ্নিপতিকে আটক করেছে। পরে মুচলেকা নিয়ে রাতেই তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
বরের ভগ্নিপতি নজরুল ইসলাম বলেন, তাঁদের বাড়ি রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার রাধানগর গ্রামে। তাঁর শ্যালক জাহাঙ্গীরের সঙ্গে পার্বতীপুরের কাজীপাড়া গ্রামের পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক মেয়ের (১২) বিয়ে ঠিক হয়। সন্ধ্যার পর বরসহ তাঁরা মোট ছয়জন বরযাত্রী মেয়ের বাড়িতে আসেন। কিন্তু কে বা কাদের কাছ থেকে খবর পেয়ে বিয়ে পড়ানোর আগ মুহূর্তে পুলিশ এসে উপস্থিত হয়। হঠাৎ পুলিশ দেখে ভড়কে গিয়ে বর দৌড়ে পালান।
পার্বতীপুর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আবদুর রাজ্জাক বলেন, পুলিশ দেখে বর, বরের বাবা এবং মেয়ের বাবা পালিয়ে যান। তবে বরের তিন ভগ্নিপতিকে আটক করা হয়। শ্যালকের সঙ্গে কোনো শিশুকন্যার বাল্যবিবাহ হতে দেবেন না মর্মে লিখিত মুচলেকা নিয়ে তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়। একই সঙ্গে মেয়ের বাড়ির অন্য লোকজনকেও একই আইনি বিধান জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।
0 comments:
Post a Comment
Welcome