ক্রাইম নিউজ প্রতিনিধি : পঞ্চগড়ে উন্মত্ত এক যুবকের হাতে খুন হয়েছেন বাবা ও মা। এছাড়া তাকে আটকাতে গিয়ে আহত হয়েছেন দুই পুলিশ ও অপর এক পুলিশের স্ত্রী।
রোববার দুপুর ৩টার দিকে শহরের পুরাতন ক্যাম্প মহল্লার নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ওই যুবকটি তার মাকে গলাকেটে ও মুক্তিযোদ্ধা বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
নিহতরা হলেন- শহরের পুরাতন ক্যাম্প মহল্লার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান (৬৮) ও তার স্ত্রী রীনা পারভীন (৬০)।
উন্মত্ত ওই যুবকের মঞ্জুরুল হাসান শান্ত (৩০)। তিনি পঞ্চগড় চিনিকলের আখ উন্নয়ন কর্মকর্তা। পরিবারের চার ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, পারিবারিক কলহের জের ধরে ছেলে মঞ্জুরুল হাসান তার মা রীনা পারভীনকে গলাকেটে হত্যা করেন। পরে বাবা মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানকেও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। এ সময় প্রতিবেশি এক পুলিশ সদস্যের স্ত্রী তাকে আটকাতে গেলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে ওই যুবক।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে তাদের ওপরও হামলা চালায় যুবকটি। এতে পঞ্চগড় থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফ হোসেন ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) এনামুল হক গুরুতর আহত হন। অন্যদের এলোপাতাড়ি কোপাতে গিয়ে মঞ্জুরুল হাসান নিজেও আহত হন।
পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। মুক্তিযোদ্ধা দম্পতিকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য, পরিবারের লোকজন মঞ্জুরুল হাসান শান্তকে মানসিক রোগী বলে দাবি করেছেন।
রোববার দুপুর ৩টার দিকে শহরের পুরাতন ক্যাম্প মহল্লার নিজ বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ওই যুবকটি তার মাকে গলাকেটে ও মুক্তিযোদ্ধা বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
নিহতরা হলেন- শহরের পুরাতন ক্যাম্প মহল্লার মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমান (৬৮) ও তার স্ত্রী রীনা পারভীন (৬০)।
উন্মত্ত ওই যুবকের মঞ্জুরুল হাসান শান্ত (৩০)। তিনি পঞ্চগড় চিনিকলের আখ উন্নয়ন কর্মকর্তা। পরিবারের চার ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, পারিবারিক কলহের জের ধরে ছেলে মঞ্জুরুল হাসান তার মা রীনা পারভীনকে গলাকেটে হত্যা করেন। পরে বাবা মুক্তিযোদ্ধা মিজানুর রহমানকেও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন। এ সময় প্রতিবেশি এক পুলিশ সদস্যের স্ত্রী তাকে আটকাতে গেলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে ওই যুবক।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে তাদের ওপরও হামলা চালায় যুবকটি। এতে পঞ্চগড় থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আরিফ হোসেন ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) এনামুল হক গুরুতর আহত হন। অন্যদের এলোপাতাড়ি কোপাতে গিয়ে মঞ্জুরুল হাসান নিজেও আহত হন।
পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। মুক্তিযোদ্ধা দম্পতিকে এলাকাবাসী উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
উল্লেখ্য, পরিবারের লোকজন মঞ্জুরুল হাসান শান্তকে মানসিক রোগী বলে দাবি করেছেন।
0 comments:
Post a Comment
Welcome