Monday, March 23, 2015

ধর্ষণ আতঙ্কে জার্মানিতে ভারতীয় ছাত্র নিষিদ্ধ


"ধর্ষণ আতঙ্কে জার্মানিতে ভারতীয় ছাত্র নিষিদ্ধ

ধর্ষণ আতঙ্কে জার্মানিতে ভারতীয় ছাত্র নিষিদ্ধ ভারতে ধর্ষণ কিংবা যৌন হেনস্থার খবর এখন সারা বিশ্বে ভাইরাল হয়ে উঠেছে। এবার অভিযুক্ত হওয়ার আগেই তার খেসারত দিতে হল জার্মানির লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশিপের জন্য আবেদন করা ভারতীয় এক ছাত্রের।

লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশিপের জন্য বৈধভাবেই আবেদন করেন ওই ছাত্র। কিছুদিন পরেই একটা ই-মেইল পান যেখানে তাকে জানানো হয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার আবেদন বাতিল করে দিয়েছে। কারণ হিসাবে দেখানো হয়েছে সাম্প্রতিক সময় ভারতীয় কর্তৃক একের পর এক ধর্ষণের ঘটনাকে।

লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক অ্যানেট বেক কিসিঞ্জার ওই ভারতীয় ছাত্রকে ই মেইলে লিখেছেন,"দুর্ভাগ্যবশত আমরা কোন ভারতীয় ছাত্রের আবেদন গ্রহণ করছি না। ভারতে ধর্ষণজনিত সমস্যার কথা আমরা প্রচুর শুনেছি। এই ধরণের সংস্কৃতি আমরা একেবারেই সমর্থন করি না। আমাদের গ্রুপে অনেক ছাত্রী রয়েছে। সুতরাং এই কার্যকলাপেক আমরা একেবারেই সমর্থন করি না।"

ভারতীয় হিসাবে হেনস্থা এখানেই শেষ নয়। মেইলে আরও বলা হয়,"জার্মানির বহু মহিলা অধ্যাপক ভারতের ধর্ষণ সংস্কৃতির জন্যই ভারতীয় কোন ছাত্র ভর্তি না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সিদ্ধান্তকে সমর্থন দিয়েছেন ইউরোপের ফিমেল অ্যাসোসিয়েশনও।"

মেইল পাওয়ার পর পাল্টা মেল করলে ওই অধ্যাপক আরও বলেন,"এই সিদ্ধান্ত কোন ব্যক্তি বিশেষের জন্য। সকল ভারতীয়র জন্যই এই নিষেধাজ্ঞা সমানভাবে প্রযোজ্য।"" ধর্ষণ আতঙ্কে জার্মানিতে ভারতীয় ছাত্র নিষিদ্ধ ভারতে ধর্ষণ কিংবা যৌন হেনস্থার খবর এখন সারা বিশ্বে ভাইরাল হয়ে উঠেছে। এবার অভিযুক্ত হওয়ার আগেই তার খেসারত দিতে হল জার্মানির লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশিপের জন্য আবেদন করা ভারতীয় এক ছাত্রের।
লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টার্নশিপের জন্য বৈধভাবেই আবেদন করেন ওই ছাত্র। কিছুদিন পরেই একটা ই-মেইল পান যেখানে তাকে জানানো হয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তার আবেদন বাতিল করে দিয়েছে। কারণ হিসাবে দেখানো হয়েছে সাম্প্রতিক সময় ভারতীয় কর্তৃক একের পর এক ধর্ষণের ঘটনাকে।
লিপজিগ বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক অ্যানেট বেক কিসিঞ্জার ওই ভারতীয় ছাত্রকে ই মেইলে লিখেছেন,"দুর্ভাগ্যবশত আমরা কোন ভারতীয় ছাত্রের আবেদন গ্রহণ করছি না। ভারতে ধর্ষণজনিত সমস্যার কথা আমরা প্রচুর শুনেছি। এই ধরণের সংস্কৃতি আমরা একেবারেই সমর্থন করি না। আমাদের গ্রুপে অনেক ছাত্রী রয়েছে। সুতরাং এই কার্যকলাপেক আমরা একেবারেই সমর্থন করি না।"
ভারতীয় হিসাবে হেনস্থা এখানেই শেষ নয়। মেইলে আরও বলা হয়,"জার্মানির বহু মহিলা অধ্যাপক ভারতের ধর্ষণ সংস্কৃতির জন্যই ভারতীয় কোন ছাত্র ভর্তি না নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সিদ্ধান্তকে সমর্থন দিয়েছেন ইউরোপের ফিমেল অ্যাসোসিয়েশনও।"
মেইল পাওয়ার পর পাল্টা মেল করলে ওই অধ্যাপক আরও বলেন,"এই সিদ্ধান্ত কোন ব্যক্তি বিশেষের জন্য। সকল ভারতীয়র জন্যই এই নিষেধাজ্ঞা সমানভাবে প্রযোজ্য।"

0 comments:

Post a Comment

Welcome